একটি গেঁয়ো শহরে থাকে অমলিন। থাকতো রাজধানী শহরে, আর ভালো লাগেনা। একটি নামী কোম্পানীর শীর্ষকর্মকর্তা ছিলো। অঢেল বিত্ত আর প্রতিপত্তি, তেমনি অঢেল দুঃখও  তার বুকজুড়ে। 
চাকরি ছেড়ে দিয়েছে; আর কেনইবা চাকরি করবেন,  কার জন্য করবেন। শুধু মেয়েটার জন্য বড্ড কষ্ট হয়। কোথায় আছে, কেমন আছে কে জানে। 
ছায়াবীথির সঙ্গে ডিভোর্সের আজ দু'বছর পূর্তিরদিন। সকাল থেকে গোমট মেঘ, শরীরটা কেমন ম্যাজম্যাজ করছে। উঠিউঠি করে ৮টা বেজে গেছে। ইরিন চা নিয়ে এলো।  চায়ে চুমুক দিতে দিতে ডুবে গেলো অতীতে। 
ছায়াবীথির সঙ্গে প্রথম দেখা, প্রেম তারপর বিয়ে;  বিনুর জন্ম আরও কত কী। না! বয়সের মাঝ বরাবর এসেও তার চেহারা সামান্য বদলায়নি; না ভিতরে না বাইরে। সে যেমন উচ্ছল ছিলনা, গোমটও ছিলনা ; স্নিগ্ধ একটা বাতাস বইতো তার চেহারায়; সে চেহারা দর্শনে যে কেউ শীতল হতে বাধ্য, অমলিন নিজেও। নামটাও ছেটে দিয়েছে সে নিজেই। 
কার কতটুকু দোষ অমলিন সে হিসেব আর করেনা। যতদিন গরাচ্ছে নিজেকে ততই গুটিয়ে নিচ্ছে। নিজেকে আর নিজের মধ্যে খুঁজে পাচ্ছেনা অমলিন। গত দু'বছরে কোন যোগাযোগ রাখেনি, ছায়া কোথায় আছে কেমন আছে। 
ছায়াবীথির বাবা অন্যত্র সম্বন্ধ করতে চেয়েছিলেন, ছায়াকে অনেক বুঝিয়েছিলেনও ; ছায়া শুনেনি। শেষমেষ স্বজনদের নানা ভরৎসনা ও তিরস্কারে অন্যত্র বাসা নিয়ে নিজেকে আড়াল করে ফেলে ছায়া নিজেকে। 
চেষ্টার ত্রুটি করেনি ছায়া, তবুও অমলিলনকে স্মৃতি থেকে সরাতে পারেনি ছায়া। কী করে যে কী হয়ে গেলো! অমলিনের অসংলগ্ন আচরণ তাকে দিনদিন কুঁড়েকুঁড়ে খাচ্ছিল, পঙ্গু করে দিচ্ছিল স্বতঃস্ফূর্ত চিন্তা চেতনাকে। উভয়ের মতে বিচ্ছিন্ন হলেও ছায়া আর একটু ভেবে দেখতে বলেছিলো অমলিনকে। 
ছায়ার বাবা কয়েকবার চেষ্টা করেছিলেন সংসারের ভাঙা সাঁকোটি মেরামত করার জন্য। কিন্তু তাঁর মনস্তাত্ত্বিত সর্গের যাবতীয় সূত্র ফেল মেরে গিয়েছিলো। একদিন ছায়ার বাবা ছায়ার মাথায় হাত রেখে বলল 'চিন্তা করিসনা মা,  আমি তোকে যে শিক্ষা দিয়েছি তাতে তুই একদিন সফল হবি এ আমার দৃঢ় বিশ্বাস। তাই যেনো হয় বাবা, ছায়া ম্লান হাসি হাসে। 
ছায়ার বাবা একটি মাল্টিপল ইন্টারন্যাশন্যাল রোবট কম্পানির রিসোর্স অফিসার। তার প্রধান কাজছিল Lovins Sistem Analysis যা যান্ত্রিক ব্রেইনকোষে প্রতিস্থাপন।  তখন D-525 মডেলটি বিশ্বে রমরমা ব্যবসা করছে। 
ছায়া তার বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। ছায়ার একাকিত্বে বাবা ভীষণভাবে ভেঙে পড়ে। মৃত্যুর সময় ছায়ার মায়ের ওয়াদা তিনি রক্ষা করতে পারলেন না। প্রবল বর্ষণে যখন নদীর দু'পাড় অনবরত ভেঙে চলে এবং ক্ষতির অনিশ্চিত প্রসারণ ছড়িয়ে পড়ে, ছায়ার বাবার বুকের ব্যথাসহ নানা জটিলতা বাড়তে থাকে। 
ডিভোর্স স্থায়ীকরণের তিন মাসের মধ্যে ছায়া ও অমলিনের মধ্যে Loving Sistem Analysis এর সব সূত্র যখন ব্যর্থ হয় এবং সব ফলাফল ছায়ার প্রতি নির্দেশনা দেয়, তখন ছায়াকে ডেকে অনেক বুঝিয়েছেন বাবা। না ছায়াও বুঝেনি। গল্পে গল্পে নানা কথা বলেছেন।  এতেকরে বুকের ব্যথাটা শুধুই বেড়েছে, কমেনি। 
বাবার মৃত্যর পর  ছায়ার জীবনের নতুন গল্পের শুরু। বাবা তিলতিল করে নানা দুঃসহ অধ্যায় অতিক্রম করে নিজের মত গড়েছিলেন ছায়াকে। 
ছায়ার পারঙ্গমতায় বাবার স্থলাভিসিক্ত হয় ছায়া।
কর্মে যোগ দেয়, শুরু হয় নতুন অধ্যায়। 
ছায়া তখন চষে বেড়াচ্ছে বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত। ছায়ার অবস্থানও তখন সফলার শীর্ষে। বিত্ত আর বৈভবে। 
আজ বিকেলটা ভালো লাগছিলনা ছায়ার। চারদিক জলো হাওয়ার দাপাদাপি। পুবাকাশে সামান্য মেঘ। সূর্যের আলো উঁকিঝুকি মারছে। পঁচিশ হাজার স্কয়ার ফিটের দ্বিতল ভবনের ছাদে
আয়েশ করে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে। আলিশান বাড়ি নয়, তবুও বাড়িটা তার অনেক পছন্দের। পুবে শান বাঁধান পুকুর। উত্তরে দারুচিনি ও লবঙ্গের বাগান,তার ফাঁক দিয়ে দূরে পাহাড়ের চূড়া দেখা যাচ্ছে। মিষ্টি গন্ধে চারদিক ম ম করছে। 
বসে বসে আজকের অর্ডার ফরমগুলো চেক করছে ছায়া। হঠাৎ একটি স্বাক্ষর দেখে চমকে উঠল। পরিচিত স্বাক্ষর। অমলিনের। D-525 অর্ডার করেছে। তবে কী সেও আজও একাকী । হৃদয়ের কোথায় যেনো একটু চিন্ করে উঠলো। কিন্তু তার সামনে দাঁড়াবার কোন পথই তো খোলা নেই।  আজ Loving Sistem Analysis কাজের সবটা ভালবাসাই যেনো উপচে পড়ছে অমলিনের জন্য। 
ছায়ার শরীরের রঙ ব্যতিত সবটাই পারফেক্ট। লতানো দেহবল্বরী শরতের শান্ত নদীর মত মৃদু ঢেউ খেলে যায়। চক্ষুযুগলে কাছে টানার চৌকস আভা। পদযুগল নিত্য নৃত্য ছন্দ ভেসে যাওয়া ঝর্ণার চটুলতা। সবগুলোর মর্যাদা অমলিনের কাছ থেকে পেয়েছে সে। সেভাবেই গড়বে ইরিনকে। ইরিনও অমলিনের প্রিয়নাম,  সে আর এক অধ্যায়। অর্ডার পত্রে স্বাক্ষর করে ছ'মাস সময় চেয়ে অর্ডার কনফার্ম করে ছায়া। 
ছায়া তার সমস্ত সত্ত্বা দিয়ে ইরিনকে গড়তে থাকে। কিন্তু ততদিনে সে নিজে অনেকটা ভেঙে পড়েছে। সে জানে ইরিন অমলিনের সংস্পর্শে এলেই ছায়ার সমস্ত সত্ত্বা লোপ পাবে।  অসার হয়ে পড়বে তার তনুমঞ্জুরী। সব জেনেশুনে ছায়া সব ঠিকঠাক করে রাখে কোম্পানীর চুক্তির সাথে। 
২|| 
ইরিনের প্যাকেটিং কভার ওপেন করতেই  চমকে উঠে অমলিন। অবাক! অবাক থেকে নির্বাক। মনে ঘৃণা ও ভালাবাসার অন্তর দ্বন্ধের অভাবনীয় দ্রবণ। ম্লান মুখে বসে সব দেখতে  থাকে। কোম্পানীর প্রকৌশলীরা সব ঠিকঠাক করে আনুসঙ্গিক কাগজপত্র অমলিনকে বুঝিয়ে দেয়। ইরিন সবাইকে বিদায় সম্ভাষণ জানায়।  তারপর অমলিনের সামনাসামনি এসে মাথা সামান্য নিচুর ভঙ্গিতে স্বাগত জানায়। অমলিনের চক্ষু অযাচিতভাবে অশ্রুসিক্ত হয়ে উঠে। অস্পষ্ট কন্ঠে বলে উঠে ছায়া! ইরিনও তা শুনতে পেয়ে অবনমিত কন্ঠে বলে আমি ছায়া নই ইরিন। 
ইরিন সামান্য  খুনসুটির ইঙ্গিত দিলেও অমলিনের কাছ থেকে কোন পজেটিভ বা নেগেটিভ কোন সাড়া না পেয়ে নিজের কাজে যোগ দিতে উদ্যত।  বসো, সহসাই হাত টেনে ধরে অমলিন। ক্ষমার ভঙ্গিতে জড়িয়ে ধরে ইরিনকে।  ইরিনের Loving শেলে মৃদু কম্পনে চোখ দুটো জ্বলজ্বল করে জলে ভরে উঠে। তারপর অনেকটা সময় কেটে যায়; ইরিন কাজে মনোযোগী হয়। 
অমলিনের ঘুম আসছেনা। জানালার শার্সিতে কোমল জোসনার আলো লেপ্টে আছে। বালিশে মাথা রেখে চিন্তার রাজ্যে ভরাডুবি খাচ্ছে। সমস্ত হৃদয় জুড়ে ছায়ার স্পর্শ। ইরিন ছায়ার মত কিন্তু ছায়া নয়। 
গত তিনদিনে অনলাইন অফলাইন সবখানে তন্ন তন্ন করে ছায়াকে খুঁজেছে অমলিন,  না কোথাও তার হদিস মিলেনি।  কোম্পানীর কোন তথ্য উপাত্তই ছায়াকে সামনে আনতে পারেনি। তবে তারা এতটুকু আশ্বাস দেয় হয়তো কোন একদিন তাঁকে সামনে নিয়ে আসতে পারবে। 
ইরিনকে কাছে পেয়ে ছায়ার নৈসর্গিক ভালবাসায় অমলিনের দৈহিক ও মানসিক অসঙ্গতিগুলো সেরে উঠতে বেশি সময় লাগেনা। কিন্তু অন্তর দ্বন্ধের যাঁতাকলে তখনো পিষ্ট হতে থাকে। 
ছায়ার সকল সত্ত্বা যখন ইরিনের মধ্যে কাজ করছে,  অমলিন তাকে কী ভাবছে। সযত্নে কাছে টানছে নাকি ঘৃণায় অবহেলায় দূরে ঠেলে দিচ্ছে। ছায়ার নারীসত্ত্বা আজ বার বার আন্দোলিত হচ্ছে। তার দৃঢ় বিশ্বাস,  তার অশ্রুজল দুঃখ বেদনা ইরিনের সত্ত্বায় হুবহু Enbed তাকে ক্ষণে ক্ষণে আপ্লুত করছে। 
কাল ছায়ার জন্মদিন। অমলিন আর ইরিন বিকেলে কেনাকাটা করতে বেরিয়েছে। অমলিনের ঘনিষ্টজনরা ইরিনকে দেখেতো অবাক, ছায়া ভেবে সবাই বারবার ভুল করছে। সব মানানসই উত্তর ইরিনই দিয়েছে, অমলিন শুধু ম্লান হাসিই হেসেছে। 
কেনাকাটা করতে করতে রাত দশটা বেজে যায়। ঘরে ফিরে প্রয়োজনীয় কাজ সেরে সাজতে বসে ইরিন। চেনা পারফিউমের মদিরতা ঘরময়। লম্বা কালো কেশ কমর অব্দি আলুলায়িত চিকনাই ঠিকরে পড়ছে। 
যথাসময়ে স্বজনদের আপ্যায়ন বিদায় সম্ভাষণ ইরিনের সদাচারিতা সবাইকে মুগ্ধ করলো। সবার মুখেই ইরিনের গুণগান। তবুও কোথায় যেনো দুরত্বের ক্ষীণমাত্রা। ইরিনও সেটা বুঝল। ছায়ার কাছে সেটা পৌছলো গুপন সংকেতের মাধ্যমে। 
এক বছর কেটে গেলো। ক্রমাগত ছায়াও সম্মোহিত হয়ে পড়ছে। দিন যেনো আর কাটতেই চায়না। ইরিনের প্রতি অমলিনের সব ভালবাসা তরঙ্গ ছায়ার মেনুতে fill করছে। অমলিনের ব্যস্ততা, ইরিনের ভালবাসা জলের ফোয়ারার মত বিন্দু বিন্দু হয়ে হাস্য কলরবে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছে। আজ সমুদ্রের বেলাভূমিতে, কাল পাহাড়ী সু-উচ্চ সুরম্য রিসোর্টে; কখনও নদীর তীরে এলোমেলো হাওয়ায় উড়ে এলোমেলো চুল।  কখনও নৌকার গলুইয়ে বসে নদীর পানিতে পা ডুবিয়ে কেটে যায় বেলে হাঁসের মত সারা বেলা। 
নতুন বন্ধুও কম জোটেনি ইরিনের। নদী-কন্যা বাতাসী, পাহাড়-কন্যা  ভেরেনা; অতশি, জবা, মিতালী। বিচিত্র যেমন নাম তেমনি বিচিত্র তাদের আচার আচরণ। অদ্ভুতভাবে সব মানিয়ে নিতে পেরেছে ইরিনা। 
সকালে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে। আজ ইরিনার মনটা বেশ খারাপ। চলনে বলনে খানিকটা স্থবিরতা। পোষাক আষাকেও সামান্য অসংলগ্নতা। সকাল থেকে কেমন পা টিপে টিপে হাঁটছে। নাস্তার টেবিলে মেনু মাফিক সময় স্লো।  আজই অমলিনের মনে হল, কোথায় যেনো সামান্য ছন্দপতন ঘটেছে। ইরিনকে কাছে ডাকলো- 
: কিছু মনে না করলে একটা কথা বলি?
: বলো। 
:  কী হয়েছে তোমার?
: (ইরিন মৃদু হাসি দিয়ে) কিছু না তো।
অমলিন পুরনো একটি কবিতা শুরু করলো-
          মর্ত্যলোকে মানবী তুমি ঈশ্বরী
          কাঁপে হৃদয়  বেদনাহত নিশুতি সর্বরী....। 
ইরিনও অতীতের সব স্মৃতি রোমন্থন করে চললা। 
বাইরে ফুরফুরে বাতাস ;  জানালার কাছে ইরিনের রেশমি চুলগুলো কখনও মুখে কখনও চিবুকে খেলা করছিল। নাস্তা শেষ না করা অবধি ইরিন কাছে বসে থাকে। খুঁটে খুঁটে দেখে অমলিনের সব পছন্দের খাবার। আজ নাস্তা শেষে পায়চারী শুরু করে অমলিন। তারপর প্যাকেট থেকে সিগ্রেট বের করতে করতে তাকায় ইরিনের দিকে। ইরিনও আস্তে করে উঠে এসে আলতোহাতে সিগ্রেট নিয়ে ভাঙ্গতে থাকে।
: আমি কতবার বলেছি এ আমার পছন্দ নয়
: তবে কী পছন্দ হে বিদগ্ধ ঈশ্বরী
: আমাকে ভালোবাসিবে যদ্যপি, এই দন্ডবিধি হইবে  তথাস্ত।
তারপর দুজন দুজনে জড়িয়ে হাসতে থাকে। 
ইরিনার Loving Sistem Bin পযেন্ট জিরো ওয়ান ভাগ খালি দেখাচ্ছে।  হয়তো কয়েক ঘন্টার মধ্যে full হতে পারে। তখন ছায়া এসে ইরিনার স্থান দখল করবে। 
রাত বারোটা এক মিনিটে প্রায় দশটি মেসেজ টোনের শব্দ হলো। চমকে উঠলো অমলিন। কমপক্ষে বাহাত্তর ঘন্টা আগে ইরিনার ব্রেইন কোষ রিকভার করার কথা। ইরিনা নিস্প্রভ দাড়িয়ে আছে। হেড অফিসে যোগাযোগ করা হলো। যথাশীঘ্র ইরিনকে ট্রান্সফার করতে বললো। 
বিমানের টিকিট  ফ্লাইট এ্যারেজমেন্ট করতে আরও একদিন পেরিয়ে গেলো। অফিসে পৌছতে আরও দু'ঘন্টা সময়। 
গাড়ী আগে থেকেই তৈরী ছিলো।  সাদা রঙের গাড়ীটি আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ বেয়ে নিয়ে চললো। দারুচিনির মিষ্টি ঘ্রাণ বাতাসে। তারা থামলো দ্বিতল ভবনের কাছে। সদর গেট পেরিযে ভিতরে প্রবেশ করলো অমলিন। 
গোছনো রুম। পারফিউমের চেনা গন্ধ। এক মিষ্টি স্নিগ্ধ হাসিতে অমলিনের মোহ ভাঙলো। অমলিনের চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ছে আর ছায়া তার আঁচল দিয়ে মুছে দিচ্ছে। পশেই ইরিনা নিস্প্রভ দাড়িয়ে আছে ; তার Loving Binটি  Full দেখাচ্ছে।            
                        
            
            
            
                        
            
            
                        
            
         
        
               
   
            
                
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
                ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
                প্রিয় পাঠক,
"ইরিন যন্ত্রমানবী।
ইরিনকে ভালোবাসার মধ্য দিয়ে ছায়ার প্রতি অমলিনের ভালবাসার পূর্ণতা পায়। এতে করে ছায়ার ভালবাসা বিজযী হয়, কেননা ইরিন ছায়ার সমস্ত সত্ত্বা দিয়ে গড়া যন্ত্রমানবী"
গল্পে এভাবেই বিষয়ের সাথে সামঞ্জস্য করা হয়েছে। 
            
    
    
                    
        
        
            
            
                 ১৯ মার্চ  - ২০১৭ 
                                        
                            গল্প/কবিতা:
                            ৫৯ টি
                        
                    
            
            
                    
                        সমন্বিত স্কোর
                        ৪.৫৭
                        
                            বিচারক স্কোরঃ ২.৫৭ / ৭.০
                            পাঠক স্কোরঃ ২ / ৩.০
                        
                     
            
         
     
    
        
বিজ্ঞপ্তি
        এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
    
    
        প্রতি মাসেই পুরস্কার
        
            বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
        
        
            লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
            
                - 
                    
                    
                        প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
                        প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
                     
- 
                    
                    
                        দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
                        প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
                     
- 
                    
                    
                        তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
                     
 
     
    
        
        বিজ্ঞপ্তি
        “নভেম্বর ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ নভেম্বর, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
        প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী